ডিএসএলআর এবং মিরর লেস ক্যামেরা কী ?বা এই দুটি ক্যামেরার মধ্যে পার্থক্য কী?এই দুই প্রকার ক্যামেরার প্রযুক্তিগত পার্থক্যই বা কী?এদের কারিগরি দক্ষতাই বা কতটা ?এ সমস্ত কিছু আজকের এই ব্লগ থেকে আমরা জানার চেষ্টা করবো।
যুগের পরিবর্তনের সাথে সাথে টেকনোলজি তথা প্রযুক্তিরও অভূতপূর্ব পরিবর্তন ঘটেছে এবং ঘটে চলেছে। আজ থেকে ২০ বছর আগেও আমরা ফিল্ম রোল ক্যামেরা ব্যবহার করতাম।সেক্ষেত্রে আমরা অনেক হিসেবে করে ছবি তুলতাম কারণ সেখানে ফিল্ম খুব সীমিত থাকতো।কিন্তু এখন ডিজিটাল ক্যামেরা আসার পর আমরা ১০০ টা ফটো তুলে তার থেকে ২টো বাছাই করি এবং বাকিগুলি ডিলিট করে দেই। এ সবটাই সম্ভব হয়েছে প্রযুক্তির উন্নতির জন্য। আজকের আমাদের আলোচনা এই ডিজিটাল ক্যামেরা নিয়েই। যেখানে আমরা বিস্তারিত আলোচনা করবো ডিএসএলআর এবং মিরর লেস ক্যামেরা নিয়ে।
ডিএসএলআর ক্যামেরার প্রযুক্তি মোটামুটি ৪০-৫০ বছর আগের। প্রথমে এটিতে এনালগ প্রযুক্তি ব্যবহার করা হতো ,তাই তখন একে এসএলআর ক্যামেরা বলা হতো। পরবর্তীকালে ডিজিটাল প্রযুক্তি ব্যবহার করার ফলে বর্তমানে এই ক্যামেরাকে ডিএসএলআর ক্যামেরা বলা হয়। যার পুরো নাম
যুগের পরিবর্তনের সাথে সাথে টেকনোলজি তথা প্রযুক্তিরও অভূতপূর্ব পরিবর্তন ঘটেছে এবং ঘটে চলেছে। আজ থেকে ২০ বছর আগেও আমরা ফিল্ম রোল ক্যামেরা ব্যবহার করতাম।সেক্ষেত্রে আমরা অনেক হিসেবে করে ছবি তুলতাম কারণ সেখানে ফিল্ম খুব সীমিত থাকতো।কিন্তু এখন ডিজিটাল ক্যামেরা আসার পর আমরা ১০০ টা ফটো তুলে তার থেকে ২টো বাছাই করি এবং বাকিগুলি ডিলিট করে দেই। এ সবটাই সম্ভব হয়েছে প্রযুক্তির উন্নতির জন্য। আজকের আমাদের আলোচনা এই ডিজিটাল ক্যামেরা নিয়েই। যেখানে আমরা বিস্তারিত আলোচনা করবো ডিএসএলআর এবং মিরর লেস ক্যামেরা নিয়ে।
ডিএসএলআর ক্যামেরার প্রযুক্তি মোটামুটি ৪০-৫০ বছর আগের। প্রথমে এটিতে এনালগ প্রযুক্তি ব্যবহার করা হতো ,তাই তখন একে এসএলআর ক্যামেরা বলা হতো। পরবর্তীকালে ডিজিটাল প্রযুক্তি ব্যবহার করার ফলে বর্তমানে এই ক্যামেরাকে ডিএসএলআর ক্যামেরা বলা হয়। যার পুরো নাম
Digital single-lens reflex camera।
আর মিরর লেস ক্যামেরার নাম শুনেই আমরা বুঝতে পারছি এখানে কোনো মিরর বা আয়না নেই। মিরর লেস ক্যামেরার সহজলভ্য যদি কোনো উদাহরণ দিতে হয় তাহলে বলবো আমাদের মোবাইল ফোনের প্রতিটি ক্যামেরাই এক একটি মিরর লেস ক্যামেরা। অর্থাৎ এই ক্যামেরার কোনো কাঁচ বা আয়না নেই। এবার আমাদের মনে প্রশ্ন আসতে পারে তাহলে মিরর বা আয়না কোথায় থাকে?এর জন্য আমাদের ডিএসএলআর ক্যামেরার প্রযুক্তিকে বুঝতে হবে।
➤ ডিএসএলআর ক্যামেরা :
ডিএসএলআর ক্যামেরার একটি অপরিহার্য অংশ হল মিরর বা আয়না,যার সাহায্যে আমরা ছবি তোলার সময় ঠিক সেই ফ্রেমকেই দেখতে পাই যা আমাদের লেন্স দেখে। সম্পূর্ণ কাজটি ঠিক এরকম ভাবে সম্পন্ন হয় :
বাইরে থেকে লাইট লেন্সের ভেতর দিয়ে প্রবেশ করে আয়নার ওপর পরে। সেখান থেকে লাইট ওপরে পেন্টাপ্রিজমে প্রতিফলিত হয়ে আমাদের ভিউফাইন্ডারে আসে এবং আমার তা দেখতে পাই। অর্থাৎ ক্যামেরার লেন্স যা দেখে তা সরাসরি আমাদের চোখে এসে না পরে আয়না থেকে পেন্টাপ্রিজম হয়ে আমাদের চোখে আসে।
এরপর যখন আমরা ফটো ক্লিক করি তখন মিরর ওপরে উঠে যায় ও লেন্সের শাটার খুলে যায় এবং লাইট সরাসরি ক্যামেরা সেন্সরের ওপর পরে। সেন্সর তখন লাইট নিয়ে ফটো তৈরী করে তাই ক্লিক করার সময় কিছু সেকেন্ডের জন্য আমাদের ভিউফাইন্ডার কালো হয়ে যায়।
➤ মিরর লেস ক্যামেরা :
মিরর লেস ক্যামেরা যার নাম শুনেই আমরা বুঝতে পারছি এখানে কোনো মিরর বা আয়না নেই। এই ক্যামেরার ক্ষেত্রে ক্যামেরা সেন্সর সবসময় লেন্সের সামনে খোলা অবস্থায় থাকে। কোনো মিরর বা আয়না দিয়ে ঢাকা থাকেনা। তাহলে এখানে ভিউফাইন্ডার কীভাবে কাজ করে ?উত্তরে বলবো এখানে লেন্স যা দেখে তা অর্থাৎ লাইট সরাসরি সেন্সরে পাঠায়। সেন্সর সেই ছবিকে ইলেক্ট্রনিক্যালি ভিউফাইন্ডারে পাঠায় এবং আমরা তখন তা দেখতে পারি।
একটু সহজ ভাবে বললে বলবো এক্ষেত্রে ভিউফাইন্ডারটি অনেকটা মোবাইল ফোনের ডিসপ্লের মতো কাজ করে। অর্থাৎ ভিউফাইন্ডারের জাগায় একটি এলসিডি লাগিয়ে দেয়া হয়েছে এখানে। বা বলবো ,ডিএসএলআর বা মিররলেস ক্যামেরার মনিটরকে সাইজে অনেকটা ছোটো করে ভিউফাইন্ডারে বসিয়ে দেয়া হয়েছে।
➤ সাইজ (Size ) : এটা স্বাভাবিক যে ডিএসএলআর ক্যামেরাতে মিরর এবং পেন্টাপ্রিজম থাকার থাকার দরুন এই ক্যামেরা সাইজে অনেক বড় হয় মিররলেস ক্যামেরার থেকে। এছাড়াও মিররলেস ক্যামেরার তুলনায় ডিএসএলআর ক্যামেরার ব্যাটারী অনেক বড়ো হয় সেক্ষেত্রেও আকারে বড়ো হয়ে যায় ডিএসএলআর ক্যামেরা।
➤ ব্যাটারী লাইফ (Battery Life ): যেহেতু ডিএসএলআর ক্যামেরার ব্যাটারী মিররলেস ক্যামেরার তুলনায় বড়ো থাকে সেই কারণে এর ব্যাটারী লাইফ অনেক বেশি মিররলেস ক্যামেরার থেকে। অপরদিকে মিররলেস ক্যামেরার ডিজাইন ছোট থাকার কারণে এখানে বড়ো ব্যাটারী লাগানোর জায়গা থাকেনা।যদিও বর্তমানে প্রযুক্তির উন্নতি ঘটিয়ে মিররলেস ক্যামেরাও ব্যাটারী লাইফ বাড়ানোর চেষ্টা করছে।
➤ ভিউ ফাইন্ডার (View Finder ): প্রথমেই বলেছি যেহেতু ডিএসএলআর ক্যামেরাতে বাইরে থেকে লাইট লেন্সের মাধ্যমে মিরর হয়ে পেন্টাপ্রিজম থেকে ভিউ ফাইন্ডারে যায় তাই একে OVF বা OPTICAL VIEW FINDER (অপটিক্যাল ভিউ ফাইন্ডার ) বলা হয়। অন্য দিকে মিররলেস ক্যামেরাতে লাইট সরাসরি লেন্সের সাহায্যে সেন্সরে এসে পড়ে এবং তা ইলেক্ট্রনিক্যালি আমাদের ভিউ ফাইন্ডার পাঠায়। তাই একে EVF বা ELECTRONIC VIEW FINDER (ইলেকট্রনিক ভিউ ফাইন্ডার ) বলা হয়। এটাই মিরর লেস ক্যামেরার সবচেয়ে বড়ো পজিটিভ দিক। কারণ এখানে আমরা শাটার পড়ার আগেই দেখে নিতে পারছি যে ফটো কেমন আসবে ,যেমনটা মোবাইল ফোনের ডিসপ্লেতে আমরা দেখতে পাই। অর্থাৎ ফাইনাল ফটোটি কেমন আসবে তা আমরা ক্লিক করার আগেই দেখে নিতে পারছি এবং ব্লার এফেক্ট , আইএসও ইত্যাদি আগে থেকেই দেখে নিয়ে ঠিকমতো সেট করে নিতে পারি।
➤ অটো ফোকাস (AUTO FOCUS ): সাধারণত মিরর লেস ক্যামেরার থেকে ডিএসএলআর ক্যামেরার অটো ফোকাস অনেক বেশি। তবে আজকাল SONY -র কিছু দামি মিরর লেস ক্যামেরার অটো ফোকাস ডিএসএলআর ক্যামেরার অটো ফোকাসের মতোই হয়ে গেছে।
➤ সাইলেন্ট শুটিং (SILENT SHOOTING ): ডিএসএলআর ক্যামেরার SILENT MOOD থাকলেও মিরর ব্লক হওয়ার সময় কিছুটা হলেও শব্দ হয়।এছাড়াও শাটার পড়ার সময় ক্যামেরা কিছুটা হলেও ভাইব্রেট হয়। আর অন্যদিকে মিরর লেস ক্যামেরার যেহেতু কোনো মিরর থেকেই না এবং ইলেকট্রনিক শাটার থাকার দরুন তাতে কোনোরকমের শব্দ হয় না।
➤ ইমেজ স্টেবিলাইজেশন (IMAGE STABILIZATION ): ডিএসএলআর ক্যামেরাতে ইমেজ স্টেবিলাইজেশন পদ্ধতি ক্যামেরার লেন্সে ইনবিল্ট থাকে।এবং এই ধরণের লেন্স এর দামও অনেক বেশি হয়ে থাকে। কিন্তু মিরর লেস ক্যামেরাতে এই ইমেজ স্টেবিলাইজেশন প্রযুক্তি ক্যামেরা বডির মধ্যেই থাকে। তাই এই ধরণের ক্যামেরাতে যেকোনো লেন্স ব্যবহার যায়।
➤ ডিএসএলআর না মিরর লেস ,কোনটি তাহলে ভালো ?
এটা সম্পূর্ণ নির্ভর করছে আপনার ফোটোগ্রাফি স্টাইল এর ওপর। কারণ এখন প্রযুক্তিগত উন্নতির কারণে মিরর লেস ক্যামেরার অনেক ফিচার ডিএসএলআর ক্যামেরাতে চলে এসেছে সেরকমই ডিএসএলআর ক্যামেরার অনেক ফিচার মিরর লেস ক্যামেরাতেও চলে এসেছে। আপনার এখন কোনটি প্রয়োজন ছোট ব্যাটারি ,ইভিএফ , ইমেজ স্টেবিলাইজেশন, নাকি অটো ফোকাস।
তো বন্ধুরা কেমন লাগলো আজকের এই ব্লগটি। যদি ভালো লেগে থাকে তাহলে কমেন্ট বাক্স খোলা থাকলো তোমাদের জন্য। যদি কোনো প্রশ্ন থাকে তবে নিচে কমেন্ট করে জানাতে পারো।
একটু সহজ ভাবে বললে বলবো এক্ষেত্রে ভিউফাইন্ডারটি অনেকটা মোবাইল ফোনের ডিসপ্লের মতো কাজ করে। অর্থাৎ ভিউফাইন্ডারের জাগায় একটি এলসিডি লাগিয়ে দেয়া হয়েছে এখানে। বা বলবো ,ডিএসএলআর বা মিররলেস ক্যামেরার মনিটরকে সাইজে অনেকটা ছোটো করে ভিউফাইন্ডারে বসিয়ে দেয়া হয়েছে।
➤ সাইজ (Size ) : এটা স্বাভাবিক যে ডিএসএলআর ক্যামেরাতে মিরর এবং পেন্টাপ্রিজম থাকার থাকার দরুন এই ক্যামেরা সাইজে অনেক বড় হয় মিররলেস ক্যামেরার থেকে। এছাড়াও মিররলেস ক্যামেরার তুলনায় ডিএসএলআর ক্যামেরার ব্যাটারী অনেক বড়ো হয় সেক্ষেত্রেও আকারে বড়ো হয়ে যায় ডিএসএলআর ক্যামেরা।
➤ ব্যাটারী লাইফ (Battery Life ): যেহেতু ডিএসএলআর ক্যামেরার ব্যাটারী মিররলেস ক্যামেরার তুলনায় বড়ো থাকে সেই কারণে এর ব্যাটারী লাইফ অনেক বেশি মিররলেস ক্যামেরার থেকে। অপরদিকে মিররলেস ক্যামেরার ডিজাইন ছোট থাকার কারণে এখানে বড়ো ব্যাটারী লাগানোর জায়গা থাকেনা।যদিও বর্তমানে প্রযুক্তির উন্নতি ঘটিয়ে মিররলেস ক্যামেরাও ব্যাটারী লাইফ বাড়ানোর চেষ্টা করছে।
➤ ভিউ ফাইন্ডার (View Finder ): প্রথমেই বলেছি যেহেতু ডিএসএলআর ক্যামেরাতে বাইরে থেকে লাইট লেন্সের মাধ্যমে মিরর হয়ে পেন্টাপ্রিজম থেকে ভিউ ফাইন্ডারে যায় তাই একে OVF বা OPTICAL VIEW FINDER (অপটিক্যাল ভিউ ফাইন্ডার ) বলা হয়। অন্য দিকে মিররলেস ক্যামেরাতে লাইট সরাসরি লেন্সের সাহায্যে সেন্সরে এসে পড়ে এবং তা ইলেক্ট্রনিক্যালি আমাদের ভিউ ফাইন্ডার পাঠায়। তাই একে EVF বা ELECTRONIC VIEW FINDER (ইলেকট্রনিক ভিউ ফাইন্ডার ) বলা হয়। এটাই মিরর লেস ক্যামেরার সবচেয়ে বড়ো পজিটিভ দিক। কারণ এখানে আমরা শাটার পড়ার আগেই দেখে নিতে পারছি যে ফটো কেমন আসবে ,যেমনটা মোবাইল ফোনের ডিসপ্লেতে আমরা দেখতে পাই। অর্থাৎ ফাইনাল ফটোটি কেমন আসবে তা আমরা ক্লিক করার আগেই দেখে নিতে পারছি এবং ব্লার এফেক্ট , আইএসও ইত্যাদি আগে থেকেই দেখে নিয়ে ঠিকমতো সেট করে নিতে পারি।
➤ অটো ফোকাস (AUTO FOCUS ): সাধারণত মিরর লেস ক্যামেরার থেকে ডিএসএলআর ক্যামেরার অটো ফোকাস অনেক বেশি। তবে আজকাল SONY -র কিছু দামি মিরর লেস ক্যামেরার অটো ফোকাস ডিএসএলআর ক্যামেরার অটো ফোকাসের মতোই হয়ে গেছে।
➤ সাইলেন্ট শুটিং (SILENT SHOOTING ): ডিএসএলআর ক্যামেরার SILENT MOOD থাকলেও মিরর ব্লক হওয়ার সময় কিছুটা হলেও শব্দ হয়।এছাড়াও শাটার পড়ার সময় ক্যামেরা কিছুটা হলেও ভাইব্রেট হয়। আর অন্যদিকে মিরর লেস ক্যামেরার যেহেতু কোনো মিরর থেকেই না এবং ইলেকট্রনিক শাটার থাকার দরুন তাতে কোনোরকমের শব্দ হয় না।
➤ ইমেজ স্টেবিলাইজেশন (IMAGE STABILIZATION ): ডিএসএলআর ক্যামেরাতে ইমেজ স্টেবিলাইজেশন পদ্ধতি ক্যামেরার লেন্সে ইনবিল্ট থাকে।এবং এই ধরণের লেন্স এর দামও অনেক বেশি হয়ে থাকে। কিন্তু মিরর লেস ক্যামেরাতে এই ইমেজ স্টেবিলাইজেশন প্রযুক্তি ক্যামেরা বডির মধ্যেই থাকে। তাই এই ধরণের ক্যামেরাতে যেকোনো লেন্স ব্যবহার যায়।
➤ ডিএসএলআর না মিরর লেস ,কোনটি তাহলে ভালো ?
এটা সম্পূর্ণ নির্ভর করছে আপনার ফোটোগ্রাফি স্টাইল এর ওপর। কারণ এখন প্রযুক্তিগত উন্নতির কারণে মিরর লেস ক্যামেরার অনেক ফিচার ডিএসএলআর ক্যামেরাতে চলে এসেছে সেরকমই ডিএসএলআর ক্যামেরার অনেক ফিচার মিরর লেস ক্যামেরাতেও চলে এসেছে। আপনার এখন কোনটি প্রয়োজন ছোট ব্যাটারি ,ইভিএফ , ইমেজ স্টেবিলাইজেশন, নাকি অটো ফোকাস।
তো বন্ধুরা কেমন লাগলো আজকের এই ব্লগটি। যদি ভালো লেগে থাকে তাহলে কমেন্ট বাক্স খোলা থাকলো তোমাদের জন্য। যদি কোনো প্রশ্ন থাকে তবে নিচে কমেন্ট করে জানাতে পারো।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন
আপনারা এখানে কমেন্ট করে জানাতে পারেন এই ব্লগটি আপনাদের কেমন লাগলো। সেই সঙ্গে আপনাদের মতামতও এখানে লিখে জানাতে পারেন।